জামাতের নেতা আলী আহসান মুজাহিদের বচন শুনে টাস্কি খেলাম। গতকালই এটিএন বাংলার খবরে তার বিরুদ্ধে দুর্নীতির মামলা নিয়ে তার সাক্ষাতকার দর্শকদের যথেস্ট বিনোদন দিতে পেরেছে। এমনিতেই আমাদের দেশে বিনোদনের জন্য টিভির খবর সর্বেসর্বা। তুলনাহীন। খবরের মধ্যে মাথামোটা (দু:খিত) মাথাভারীদের সাক্ষাতকার সবচেয়ে বেশী বিনোদনমূলক। তা তাদের ভাষা,কথা, ব্ক্তব্য আর উচ্চারণ সবকিছুর মিলিয়েই।
না, আমি জামাতীদের মাথা মুজাহিদ সাহেবের বক্তব্য নিয়ে কিছু বলব না। এমনিতেই উনাদের মন এখন খুব খারাপ। পরিবারের ভাই বেরাদর সব যখন জেলে বসে আকাশ কুসুম স্বপ্ন দেখে আর বাকীরা যাই যাই করছে তখন কি আর এই মরার সংসারে মন টিকে? বৈরাগী মনে শান্তি নেই। ইসলাম নিয়ে ব্যবসাপাতি আজকাল একটু লসে আছে। ক্ষমতার হাওয়াই মিঠাই চাখতে চাখতেই মিইয়ে গেছে। যুবরাজের হাত ধরে কি ক্যারিশমাই না তৈরী হয়েছিল। ইসলামী জেহাদ এগিয়ে যাচ্ছিল হালকা গোলাপী মিঠা শাড়ীর আচঁলের আশ্রয়ে। কিভাবে যে হোঁচট খেল স্বপ্নেও ভাবেনি? স্বপ্ন যে এতো দুষিত হতে পারে তা মুজাহিদের কথা এটিএন বাংলার খবরে নিজে না দেখলে বিশ্বাস হতো না।
শুক্রবারের খবরে দেখলাম, মুজাহিদের বিরুদ্ধে চান্দাবাজির মামলা হয়েছে। আমাদের সময় লিখছে, "সাবেক সমাজকল্যাণ মন্ত্রী ও জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল আলী আহসান মুজাহিদ এবং জামায়াতের সাবেক সাংসদ মো. ফরিদ উদ্দিনসহ ৬ জনের বিরুদ্ধে ২৫ লাখ টাকার চাঁদাবাজির মামলা দায়ের করা হয়েছে। গতকাল বিকাল সিলেটের ২ নং আমলী আদালতে কানাইঘাট থানার রাজেখেল গ্রামের মো. আবদুল্লাহ বাদী হয়ে মামলাটি দায়ের করেন"।
এটিএন বাংলার খবরে তার সাক্ষাতকারে তিনি বলেন, গত পাঁচ বছর তিনি এবং তাদের বিএনপি জামাত জোট সরকার দুর্নীতির বিরুদ্ধে জেহাদ করেছেন আর এখন তার বিরুদ্ধে দুর্নীতির মামলা আনা হয়েছে। এটা হয়রানিমূলক। তিনি প্রধান উপদেস্টার দৃস্টি আকর্ষণ করে তার কাছে ন্যায্য বিচার দাবী করেন। খুব কস্ট লাগল ভদ্রলোকের হয়রানি দেখে। এই মরার দেশে নামী মানুষরা ক্ষমতা হারালে নুড়ি দামও পায় না। হয়রানির শিকার হয়। কস্টে বুক ফাটে।
মাথামোটা মুজাহিদ অবশ্য চোখের মাথা খেয়েছেন। তার জেহাদী জাতীয়তাবাদী পরিবারের লোকজন দুর্নীতির কারণে জেলের ভাতে কাঁকড় বাছে, তখন তিনি আবার গর্বিতভাবে দাবী করেন দুর্নীতিমুক্ত সত লোকদের শাসনের পাঁচটি বছরের কথা। তামাশা করার একটা লিমিট থাকা উচিত। মুজাহিদ এই বয়সে স্বপ্ন বিভ্রমে আক্রান্ত হতে পারেন সমস্যা নেই। কিন্তু ত্রাণের শাড়ী আর টিন দিয়ে তৈরী স্বপ্ন প্রাসাদ যে ভেংগে পড়েছে সেই বোধ বোধ হয় এখনও তাকে স্পর্শ করেনি। মামলা হয়েছে কোর্টে। তিনি আবদার জানান ফখরুদ্দীন বরাবর। ঘটনা কি? খালি পেছনের দরজার ধান্ধা। কোর্টের মামলার মুখোমুখি হবেন কোর্টে। প্রধান উপদেস্টার কাছে আবদার কেন? জামাতীদের হঠাত করে জেলের জামাই আদরের প্রতি এতো অনীহা কেন? বড়োই নাফরমানী কথা। খোদার খেলের সাথে খোদ্দারির ধান্ধা!!!
না, আমি জামাতীদের মাথা মুজাহিদ সাহেবের বক্তব্য নিয়ে কিছু বলব না। এমনিতেই উনাদের মন এখন খুব খারাপ। পরিবারের ভাই বেরাদর সব যখন জেলে বসে আকাশ কুসুম স্বপ্ন দেখে আর বাকীরা যাই যাই করছে তখন কি আর এই মরার সংসারে মন টিকে? বৈরাগী মনে শান্তি নেই। ইসলাম নিয়ে ব্যবসাপাতি আজকাল একটু লসে আছে। ক্ষমতার হাওয়াই মিঠাই চাখতে চাখতেই মিইয়ে গেছে। যুবরাজের হাত ধরে কি ক্যারিশমাই না তৈরী হয়েছিল। ইসলামী জেহাদ এগিয়ে যাচ্ছিল হালকা গোলাপী মিঠা শাড়ীর আচঁলের আশ্রয়ে। কিভাবে যে হোঁচট খেল স্বপ্নেও ভাবেনি? স্বপ্ন যে এতো দুষিত হতে পারে তা মুজাহিদের কথা এটিএন বাংলার খবরে নিজে না দেখলে বিশ্বাস হতো না।
শুক্রবারের খবরে দেখলাম, মুজাহিদের বিরুদ্ধে চান্দাবাজির মামলা হয়েছে। আমাদের সময় লিখছে, "সাবেক সমাজকল্যাণ মন্ত্রী ও জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল আলী আহসান মুজাহিদ এবং জামায়াতের সাবেক সাংসদ মো. ফরিদ উদ্দিনসহ ৬ জনের বিরুদ্ধে ২৫ লাখ টাকার চাঁদাবাজির মামলা দায়ের করা হয়েছে। গতকাল বিকাল সিলেটের ২ নং আমলী আদালতে কানাইঘাট থানার রাজেখেল গ্রামের মো. আবদুল্লাহ বাদী হয়ে মামলাটি দায়ের করেন"।
এটিএন বাংলার খবরে তার সাক্ষাতকারে তিনি বলেন, গত পাঁচ বছর তিনি এবং তাদের বিএনপি জামাত জোট সরকার দুর্নীতির বিরুদ্ধে জেহাদ করেছেন আর এখন তার বিরুদ্ধে দুর্নীতির মামলা আনা হয়েছে। এটা হয়রানিমূলক। তিনি প্রধান উপদেস্টার দৃস্টি আকর্ষণ করে তার কাছে ন্যায্য বিচার দাবী করেন। খুব কস্ট লাগল ভদ্রলোকের হয়রানি দেখে। এই মরার দেশে নামী মানুষরা ক্ষমতা হারালে নুড়ি দামও পায় না। হয়রানির শিকার হয়। কস্টে বুক ফাটে।
মাথামোটা মুজাহিদ অবশ্য চোখের মাথা খেয়েছেন। তার জেহাদী জাতীয়তাবাদী পরিবারের লোকজন দুর্নীতির কারণে জেলের ভাতে কাঁকড় বাছে, তখন তিনি আবার গর্বিতভাবে দাবী করেন দুর্নীতিমুক্ত সত লোকদের শাসনের পাঁচটি বছরের কথা। তামাশা করার একটা লিমিট থাকা উচিত। মুজাহিদ এই বয়সে স্বপ্ন বিভ্রমে আক্রান্ত হতে পারেন সমস্যা নেই। কিন্তু ত্রাণের শাড়ী আর টিন দিয়ে তৈরী স্বপ্ন প্রাসাদ যে ভেংগে পড়েছে সেই বোধ বোধ হয় এখনও তাকে স্পর্শ করেনি। মামলা হয়েছে কোর্টে। তিনি আবদার জানান ফখরুদ্দীন বরাবর। ঘটনা কি? খালি পেছনের দরজার ধান্ধা। কোর্টের মামলার মুখোমুখি হবেন কোর্টে। প্রধান উপদেস্টার কাছে আবদার কেন? জামাতীদের হঠাত করে জেলের জামাই আদরের প্রতি এতো অনীহা কেন? বড়োই নাফরমানী কথা। খোদার খেলের সাথে খোদ্দারির ধান্ধা!!!
1 comment:
লেখেছেন ভাল, তবে গঠনমুলোক হলে আরও ভাল হত।
Post a Comment